শুক্রবারের এ ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার, বলেছে তারা।
এদিকে ইন্দোনেশিয়ার আবহাওয়া ও ভূপদার্থ সংস্থা বিএমকেজি ভূমিকম্পটির মাত্রা ৭ দশমিক ২ এবং এর গভীরতা ১৯ কিলোমিটার ছিল বলে জানিয়েছে।
ভূমিকম্পটির সুনামি সৃষ্টির সক্ষমতা ছিল না বলেও তারা উল্লেখ করেছে, জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর সুমাত্রার উত্তরপশ্চিম উপকূলে আঘাত হানা ৯ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে সৃষ্ট সুনামি ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভারত, থাইল্যান্ড ও আরও ৯টি দেশের দুই লাখ ৩০ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল।
শুক্রবারের কম্পন সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলের পাদাং শহরে বেশ ভালোভাবেই অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছেন টুইটার ব্যবহারকারী সিসকা সস্মিতা।
“আমরা দৌড়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে গিয়েছিলাম, কেননা ভূমিকম্পটি অনেকক্ষণ ধরে হয়েছিল,” বলেছেন সুমাত্রার কাছের নিয়াস দ্বীপের বাসিন্দা গোরিস তুকান।
তার এলাকায় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার কর্মকর্তা ফিলিপো দাইলি জানিয়েছেন, শুক্রবারের ভূমিকম্পটি ২০ সেকেন্ড ধরে অনুভূত হয়েছিল।
কর্তৃপক্ষ এখন এর ক্ষয়ক্ষতি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করছে, বলেছেন তিনি।