এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
বুধবার মন্ত্রণালয়টি জানিয়েছে, জরুরি নয় এমন কর্মচারীদের মধ্যে যারা স্বেচ্ছায় ভারত ছাড়তে চান তাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে মন্ত্রণালয়টি ভারতে কর্মরত যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কর্মচারীদের পরিবারের সদস্যদের ভারত ছাড়ার অনুমতি দিয়েছিল। তারা চাইলে ভারত ছাড়তে পারবেন বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল মন্ত্রণালয়টি। এবার জরুরি নয় এমন কর্মচারীদেরও একই অনুমতি দিল তারা।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে করোনাভাইরাসের প্রাণঘাতী দ্বিতীয় একটি ঢেউ ভারতজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত রোগীর চাপে হাসপাতালগুলোতে শয্যা ও অক্সিজেন সংকট দেখা দিয়েছে। হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেনের অভাবে বহু রোগী মারা যাচ্ছেন।
এই পরিস্থিতিতে মার্কিন নাগরিকদের ভারত ভ্রমণে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে যু্ক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।