বিবিসি জানায়, সু চির বিরুদ্ধে নতুন কী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে খুব সম্ভবত মিয়ানমার পুলিশ তার বিরুদ্ধে ‘নেচারাল ডিজাস্টার ল’ লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে।
এর আগে সু চির বিরুদ্ধে অবৈধপথে বিদেশ থেকে ওয়াকি-টকি আমদানি এবং যোগাযোগের যন্ত্রগুলো বেআইনীভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগ দায়ের করা হয়।
গত ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সু চির দল এনএলডিকে উৎখাত করে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সেনাবাহিনী। বন্দি করা হয় সু চিকে। সু চিকে কোথায় আটকে রাখা হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে তাকে সম্ভবত রাজধানী নেপিডোতে তার নিজ বাড়িতেই গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে সু চির রিমান্ডের মেয়াদ ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বলা হলেও পরে তা দুই দিন বাড়িয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি করা হয়।
বিবিসি জানায়, মঙ্গলবার আদালত থেকে সু চিকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। তাকে বারবার তার আইনী ব্যবস্থার আয়োজন এবং আদালতে কে বা কারা তার প্রতিনিধিত্ব করবেন সে সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয় এবং তিনি তার উত্তর দেন।
আগামী ১ মার্চ সু চির কে পুনরায় আদালতে উপস্থাপনের দিন ধার্য করা হয়েছে।