বৃহস্পতিবার হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিট (এইচটিএলএস)-এ এক বক্তৃতায় তিনি বলেন, দুই ডোজের এই টিকার সর্বোচ্চ দাম হবে এক হাজার রুপি। প্রতিডোজ ৫ থেকে ৬ মার্কিন ডলার।
তবে সবকিছুই নির্ভর করছে শেষ ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফলের পর তার ভিত্তিতে অক্সফোর্ডের টিকা ব্যবহারের অনুমতি পাওয়ার উপর।
২০২৪ সাল নাগাদ সব ভারতীয়কে এই টিকার আওতায় আনা যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন পুনাওয়ালা।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনকার ওই টিকা কতটা কার্যকর হবে সে প্রশ্নের জবাবে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘‘এটির প্রয়োগে টি-সেল খুব ভালোভাবে সাড়া দিয়েছে। যেটা মানবদেহে দীর্ঘমেয়াদে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অ্যান্টিবডি তৈরির ইঙ্গিত দেয়।”
“তবে আবারও বলছি, এই টিকা আপনাকে দীর্ঘমেয়াদে সুরক্ষা দেবে কিনা তা কেবল সময়ই বলবে। কেউই আজকের অবস্থানে দাঁড়িয়ে কোন টিকা কতটা কার্যকর হবে তা বলতে পারবে না।”
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনকার টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর পাওয়া যায়নি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘‘কি হয় তা দেখতে আমাদের অপেক্ষা করতেই হবে।”
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনকার তিন কোটি ডোজ করোনাভাইরাসের টিকা কিনতে সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া এবং বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সঙ্গে এ মাসের প্রথম সপ্তাহে চুক্তি করেছে বাংলাদেশে সরকার।