বৃহস্পতিবার আয়োজকদের এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ বছর জাতিসংঘ ১শ’ কোটি ডলার সহায়তার যে আবেদন জানিয়েছিল, তার অর্ধেকেরও কম সাহায্য এসেছে। কিন্তু সংকটে থাকা রোহিঙ্গাদের দুর্দশা কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে আরও বাড়ছে।
মিয়ানমারের ভেতরে এবং বাইরে বসবাস করা সব বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাকে সহায়তা করার জন্য তহবিল সংগ্রহ করাই সম্মেলনের লক্ষ্য।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাব এক বিবৃতিতে বলেছেন, “রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ভয়াবহ বর্বরতার শিকার হয়েছে, অকল্পনীয় বাজে পরিস্থিতির মধ্যে তারা বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।”
“রোহিঙ্গাদের দুর্দশা দূর করতে ২০১৭ সাল থেকে যুক্তরাজ্যও সামনের সারির দাতাদের কাতারে আছে। বিশ্বকে এখন তাদের এই দুর্দশার দিকে দৃষ্টি দিয়ে জীবন বাঁচাতে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে।”
২০১৭ সালে মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর দমনাভিযানের মুখে জীবন বাঁচাতে পালিয়েছে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা।
জাতিসংঘ বলছে, মিয়ানমার সেনাবাহিনী গণহত্যার উদ্দেশ্য নিয়ে রোহিঙ্গা নিধন করেছে। তবে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।