পুলিশ হেফাজতে থাকা ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণ এক সার্জেন্টের বুকে গুলি করার পর নিজেকেও গুলি করেন বলে কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বিবিসি।
পুলিশের গাড়িতে করে তাকে কাস্টডিতে নেওয়ার পর কোভিড-১৯ নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের সময় গুলির এই ঘটনা ঘটে। কাস্টডিতে নেওয়ার সময় তার কাছে বন্দুক লুকানো ছিল।
সন্ত্রাস-বিরোধী পুলিশের নজরদারিতে আগে থেকেই ছিল এই তরুণ । দুই পুলিশ কনস্টেবল শুক্রবার সকালের দিকে শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে তাকে আটক করে।
তবে সে কিভাবে বন্দুক লুকিয়ে রাখতে পারল এবং থানা হেফাজতে থাকা অবস্থায় গুলি চালাল তা পরিষ্কার জানা যায়নি, বলছেন কর্মকর্তারা।
ঘটনার পরপরই আহত অবস্থায় দুইজনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপরই পুলিশ কর্মকর্তাটি মারা যান। আর ওই তরুণের অবস্থা গুরুতর। তার নাম জানানো হয়নি।
গুলির ঘটনার সময় কোনও পুলিশই গুলি ছোড়েনি। হত্যার ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
লন্ডন পুলিশের প্রধান ক্রেসিডা ডিক বলেছেন, “একজন সহকর্মী এভাবে প্রাণ হারালেন- এটি খুবই মর্মান্তিক। আমরা তদন্তের প্রাথমিক পর্যায়ে আছি। ঘটনার পারিপার্শ্বিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করছি। নতুন কিছু জানতে পারার সঙ্গে সঙ্গেই তা জানানো হবে।”