রোববার লেবাননের তথ্য ও পরিবেশমন্ত্রীসহ কয়েকজন আইনপ্রণেতার পদত্যাগের পর সোমবার পদত্যাগ করেছেন আইনমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রীও পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
গত জানুয়ারিতে ইরান সমর্থিত প্রভাবশালী হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী এবং এর মিত্রদের সমর্থন নিয়ে লেবাননের মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছিল।
লেবাননের মন্ত্রিসভা এবং রাজনৈতিক কয়েকটি সূত্র বলছে, সোমবার প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আরও অনেক মন্ত্রীই পদত্যাগ করতে চাইছেন বলে সূত্রগুলো জানিয়েছে।
সোমবার লেবাননের সরকার পদত্যাগও করতে পারে বলে সিএনএন-কে জানিয়েছেন দুই সরকারি কর্মকর্তা। মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সিএনএন’কে বলেছেন, সোমবার রাতের মধ্যেই লেবানন সরকারকে ‘তত্ত্বাবধায়ক’ এর মর্যাদা দেওয়া হতে পারে।
বৈরুতের এক বাসিন্দা রয়টার্সকে বলেছেন, “গোটা শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন হওয়া দরকার। নতুন সরকার গঠন হলেও কোনও তফাত হবে না। আমাদের দ্রুত নির্বাচন দরকার।”
শনিবার প্রধানমন্ত্রী হাসান দিয়াব আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনের অনুরোধ জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
সোমবার বাবদা প্যালেসে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে লেবাননবাসী। প্রেসিডেন্ট মিশেল আউনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করবে তারা।