এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
আগামী সপ্তাহে মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের সময়সূচি ঠিক করতে জনসন তার উপদেষ্টাদের বলেছেন, জানিয়েছে টেলিগ্রাফ।
মার্চের শেষদিকে ৫৫ বছর বয়সী জনসনের স্বাস্থ্য পরীক্ষায় তার দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে।
১০ দিন পরও কাশি ও জ্বরের মতো উপসর্গগুলো থেকে যাওয়ায় চিকিৎসকদের পরামর্শে লন্ডনের সেইন্ট টমাস হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তিন রাত কাটানোর পর সুস্থ হয়ে উঠতে থাকা জনসন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও বিশ্রামেই ছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডমিনিক রাব এতদিন প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে তার ডেপুটি হিসেবে জরুরি কাজগুলো চালিয়ে নিচ্ছিলেন।