জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রোববার দুপুর নাগাদ যুক্তরাজ্যে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ৪২ হাজার ৪৭৯ জন, মৃতের সংখ্যা চার হাজার ৩২০ জন এবং সুস্থ হওয়া রোগীর সংখ্যা মাত্র ২১৫ জন।
শনিবার দৈনিক সরকারি ব্রিফিংয়ে গোভ জানান, প্রতিদিন শত শত ভেন্টিলেটর তৈরি হচ্ছে এবং আরও বেশি বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে।
এ সময় উষ্ণ আবহাওয়া সত্ত্বেও লোকজনকে ঘরে থাকার বিষয়ে সতর্ক করেন তিনি।
গোভের পাশে থাকা ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস ইংল্যান্ডের মেডিকেল ডিরেক্টর স্টিভেন পাউয়িস বলেন, “সূর্য উঁকি দিতে পারে, কিন্তু তার মানে এই নয় যে আপনারা বের হতে পারবেন।”
সামাজিক দূরত্ব বাজায় রাখার মাধ্যমে সংক্রমণ হ্রাস পাচ্ছে, এমন কিছু প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে এবং তাতে সর্বশেষ পরিসংখ্যানে ‘স্থিতিশীলতা’ আসা শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তবে এতে ‘আত্মপ্রসাদ লাভ করার কোনো সুযোগ নেই’ বলে জোর দিয়ে বলেছেন তিনি।
ব্রিফিং চলাকালে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে অল্প বয়সী এক শিশুর মৃত্যুতে শোক জানান গোভ।
তিনি বলেন, “আজ আমাদের ভাবনা বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যায় ভোগা পাঁচ বছর বয়সী ওই শিশুটির পরিবারের জন্যও দুঃখজনকভাবে যার মৃত্যু হয়েছে।”
কোভিড-১৯ আাক্রান্ত হয়ে যুক্তরাজ্যে এ পর্যন্ত সাত জন হেলথকেয়ার প্রফেশনালের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এদের মধ্যে দুই জন গত শুক্রবার মারা যান।