এসব ক্ষেপণাস্ত্রের মধ্যে অন্তত একটি ইতোমধ্যেই ব্যবহার করা হয়েছে, ক্রাইমিয়ায় রুশ লক্ষ্যস্থলগুলোর উদ্দেশ্যে সেটি ছোড়া হয়।
শনিবার ভোট গণনায় সাইয়ের বাক্সে ৫৮ শতাংশ ভোট পড়েছে, যা তার প্রতিদ্বন্দ্বী হান কিউ-ইউর চেয়ে অনেক বেশি বলে জানিয়েছে বিবিসি।
ডেমোক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) সাই চীনবিরোধী হিসেবে পরিচিত৷ বেইজিংয়ের ‘আধিপত্যের’ বিরুদ্ধে গত কয়েকবছর ধরেই তাকে সোচ্চার দেখা গেছে।
অন্যদিকে হান চীনের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করার আশ্বাস দিয়েছিলেন। তার মতে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক তাইওয়ানের পরিস্থিতে বদলে দিতে পারে।
চীন তাইওয়ানকে তার বিচ্ছিন্ন অংশ হিসেবে দেখে থাকে। তাইওয়ান স্বাধীনতা ঘোষণার চেষ্টা করলে ‘জোর করে হলেও' অঞ্চলটিকে নিজেদের করে নেয়ারও হুমকি দিয়ে রেখেছে বেইজিং।
বিজয়ী ভাষণে সাই চীনকে তার হুমকি প্রত্যাহার করে নিতে বলেছেন।
ডিপিপি নেতার জয় বেইজিংয়ের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠতে পারে বলে পর্যবেক্ষকরা ধারণা করছেন।