চতুর্থ স্ত্রী রানি সুথিদাকে বিয়ের দুই মাস পর গত জুলাইয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল সিনিনাথ ওংভাজিরাপাকদিকে।
এক আনুষ্ঠানিক আদেশে বলা হয়েছে, সিনিনাত ওংভাজিরাপাকদি ‘উচ্চাভিলাষী’ এবং নিজেকে ‘রানির সমকক্ষ ভাবতে শুরু করেছিলেন’।
রাজসঙ্গীর আচরণ রাজপরিবারের প্রতি অশ্রদ্ধার ছিল বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
গত প্রায় এক শতকের মধ্যে তিনিই ছিলেন রাজকীয় সঙ্গীর খেতাবপ্রাপ্ত (রয়্যাল নোবেল কনসর্ট) একমাত্র নারী।
অন্যদিকে, ৪১ বছর বয়স্ক রানি সুথিদা রাজার সাবেক ফ্লাইট এটেনডেন্ট এবং তার দেহরক্ষী ইউনিটের প্রধান ছিলেন।
রাজা ভাজিরালংকর্ণের দীর্ঘদিনের সহযোগী তিনি এবং বহু বছর ধরে রাজার সঙ্গে জনসম্মুখেও সুথিদাকে দেখা গেছে।
সোমবার সিনিনাতের পদবী প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে রয়্যাল গেজেটে।
ঘোষণায় বলা হয়েছে, রাজতন্ত্রকে কোনোরকম সমস্যা এবং চাপ থেকে মুক্ত রাখার আশায় রাজা সিনিনাতকে রাজসঙ্গীর মর্যাদা দিয়েছিলেন।
কিন্তু সেই সিনিনাতই এখন রাজা এবং রানির বিরুদ্ধে প্রতিরোধের দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছেন এবং রাজার পক্ষ থেকে আদেশ দিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।