‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকা’ গত শুক্রবারই এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, এই ব্যক্তিও ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে সামনে আসার কথা ভাবছেন এবং তার কাছে ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ট্রাম্পের ফোনকল নিয়ে ‘সরাসরি আরো বেশি তথ্য’ আছে।
ট্রাম্পের ওই ফোনকল নিয়ে প্রথম হুইসেলব্লোয়ার ছিলেন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র এক কর্মকর্তা। তার অভিযোগেই মূলত ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে ডেমোক্র্যাটরা।
ওয়াশিংটন ডিসি’র এটর্নি মার্ক জাইদ এবিসি নিউজ’কে বলেছেন, দ্বিতীয়জনও একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং দুইজনই ইন্সপেক্টর জেনারেলের কাছে এরই মধ্যে বয়ান দিয়েছেন।
তবে দ্বিতীয় হুইসেলব্লোয়ারের অভিযোগ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু এখনো জানা যায়নি এবং হোয়াইট হাউজও এখনো এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। ট্রাম্প বরাবরই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন।
ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট ভ্লদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ২৫ জুলাইয়ের ফোনালাপে ট্রাম্প ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক সুবিধা চেয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন প্রথম হুইশেলব্লোয়ার বা তথ্যফাঁসকারী এক সিআইএ কর্মকর্তা। তার সুরক্ষার জন্য নাম-পরিচয় গোপন রেখেছে গোয়েন্দা সংস্থা।