ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির পাকিস্তান সফরের পর দেশটির পররাষ্ট্রদপ্তর থেকে প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে জাতিসংঘের কাছে এ আহ্বান জানানো হয়।
ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ) চিকিৎসার বদৌলতে এ বয়সে মা হলেন তিনি।
মাংগায়াম্মা ইরামতি নামের ওই নারীর চিকিৎসক উমা শঙ্কর বৃহস্পতিবার বিবিসি তেলেগু খবরে বলেছেন, “মা ও শিশু দুজনেই ভাল আছে।”
ইরামতি জানান, তিনি এবং তার স্বামী দুইজনই সবসময় সন্তান চাইতেন। কিন্তু তিনি কখনো গর্ভধারণ করতে পারেননি। মা হতে না পারার কারণে গ্রামে তাকে ‘বন্ধ্যা’ বলা হত।
“আমরা অনেক চেষ্টা করেছি। অনেক চিকিৎসক দেখিয়েছি। তাই এটি আমার জীবনের সবচেয়ে খুশির দিন।’
সন্তান লাভের আশা পূর্ণ হওয়ায় ইরামতির স্বামী সিতারাম রাজারাও (৮২) নিজেও আনন্দ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু বাবা হওয়ার পরদিনই স্ট্রোক হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে তাকে।
এর আগে ২০১৬ সালে দালজিনদার কাউর নামের আরেক ভারতীয় নারী ৭০ বছর বয়সে ছেলে সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন।