নাইজেরিয়ায় গত সপ্তাহে এ কোম্পানির বেনিলিন সিরাপে উচ্চমাত্রার ডাইয়িথিলিন গ্লাইকোল পাওয়া যাওয়ায় বেশকিছু সিরাপ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
ওই ফসিল থেকেই বৃহদাকৃতির এ পেঙ্গুইনের উচ্চতা প্রায় ১ দশমিক ৬ মিটার (৫ ফুট ৩ ইঞ্চি) এবং ওজন ৮০ কিলোগ্রাম ছিল বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের।
৫ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে প্লায়োসিন যুগে এর বাস ছিল। এ পেঙ্গুইনের নাম ‘ক্রসভাল্লিয়া ওয়াইপারেনসিস’।
এগুলো বর্তমানের সবচেয়ে বড় ‘এম্পেরর পেঙ্গুইন’ এর চেয়ে ৪ গুণ ভারি এবং ৪০ সেন্টিমিটার লম্বা। এম্পেরর পেঙ্গুইনগুলো লম্বায় প্রায় এক দশমিক দুই মিটার বা চার ফুটের কাছাকাছি হয়ে থাকে।
ইংল্যান্ডের ক্যান্টারবুরি মিউজিয়ামে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া বড় বড় প্রাণীর তালিকায় এবার যুক্ত হল নতুন প্রজাতির ওই ‘দানবীয় পেঙ্গুইন’।
মিউজিয়ামের জ্যোষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক পল স্কফিল্ড বিবিসি’কে বলেন, “পেঙ্গুইনের এত বড় প্রজাতি এর আগে আর কখনো পাওয়া যায়নি।”