এ হামলায় নিহতদের মধ্যে লেবাননের রাজনৈতিক ও সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর ৫ সদস্য আছে বলে দুই নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
সোমবার এক টুইটার বার্তায় তিনি বলেন, “উপসাগরীয় দেশগুলোই একযোগে জাহাজ চলাচলের পথ নিরাপদ রাখতে পারে।”
“ইরাক এ অঞ্চলে শান্তিপূর্ণ আলোচনার মধ্য দিয়ে উত্তেজনা কমাতে চায়। সেখানে এ অঞ্চলে পশ্চিমা বাহিনীর উপস্থিতি উত্তেজনা বাড়াবে।”
সম্প্রতি উপসাগর অঞ্চলে তেলের ট্যাংকারে হামলার ঘটনার প্রেক্ষাপটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন হরমুজ প্রণালীতে জাহাজ চলাচল নির্বিঘ্ন করতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন নৌ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করছে।
ইরাকি মন্ত্রী মোহাম্মদ আল হাকিম যুক্তরাষ্ট্রের এ প্রচেষ্টারই প্রতিক্রিয়ায় ওইকথা বললেন। যুক্তরাষ্ট্রের এ নৌ নিরাপত্তা মিশনে যুক্তরাজ্যও সামিল হবে বলে গত সপ্তাহে জানিয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের আর কোনো মিত্র দেশ এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিশ্রুতি দেয়নি।