সোমবারের এ হামলায় আরো প্রায় অর্ধশত মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানায় দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
হামলার পর ইন্সটিটিউটটির কিছু অংশ খালি করে লোকজনকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বিস্ফোরণের ধাক্কায় ভবনের সামনের অংশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একটি প্রবেশদ্বার ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে যায় এবং ধ্বংসাবশেষ সামনের ফুটপাতে ছড়িয়ে পড়ে। হতাহতরা ধ্বংসস্তুপের নিয়ে চাপা পড়েছিলেন।
হামলায় যে গাড়ি ব্যবহার করা হয়েছে সেটি কয়েকমাস আগে চুরি করা হয়েছিল।
হামলার পরপরই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, সড়কে উল্টো দিক থেকে দ্রুত গতিতে আসা একটি গাড়ি বিপরীত দিকে থাকা তিনটি গাড়িতে ধাক্কা দিলে প্রচণ্ড বিস্ফোরণ হয়।
“গাড়িটি বিস্ফোরক বোঝাই ছিল এবং ধাক্কা লাগার কারণেই বিস্ফোরণ হয়। প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে, সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহারের জন্য গাড়িতে করে বিস্ফোরক কোথাও নেওয়া হচ্ছিল।
মিশরের চরমপন্থি দল এইচএএসএম এ হামলা চালিয়েছে বলেও জানানো হয়।
২০১৬ সালে চরমপন্থি দল এইচএএসএম’র উত্থান হয়। সরকারের ধারণা, এটি মিশরের নিষিদ্ধ ঘোষিত দল মুসলিম ব্রাদারহুডের একটি শাখা, যারা গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি হামলার দায় শিকার করেছে।