বৃহস্পতিবারের এ হামলায় নিহতদের মধ্যে এক সেনা কমান্ডারও আছেন বলে জানিয়েছেন নিরাপত্তা ও চিকিৎসা কর্মকর্তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, তাদের এক প্রত্যক্ষদর্শী মাটিতে নয়টি লাশ পড়ে থাকতে দেখেছেন। সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের সদস্য সংযুক্ত আরব আমিরাত সমর্থিত ইয়েমেনি বাহিনী ইরান-সমর্থিত হুতিদের সঙ্গে যুদ্ধ করে আসছে।
হুতি বিদ্রোহী পরিচালিত আল মাসিরাহ টিভি চ্যানেল বলেছে, হুতিরা কুচকাওয়াজে একটি মাঝারি-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং একটি সশস্ত্র ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
রয়টার্সের ওই প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, এডেনের বুরাইকা জেলার আল জালা সামরিক শিবিরের যে স্ট্যান্ডে কুচকাওয়াজ হচ্ছিল, তার পেছনেই বিস্ফোরণটি ঘটে।বেশ কয়েকজন সেনা একটি মৃতদেহ ঘিরে কাঁদছিল। ধারণা করা হচ্ছে, দেহটি কোনো কমান্ডারের।
হুতিদের এক সামরিক মুখপাত্র বলেছেন, ইয়েমেনের সামরিক বাহিনীর ওই কুচকাওয়াজ ছিল হুতিদের বিরুদ্ধে সরকারপন্থী বাহিনীর হামলা চালানোর প্রস্তুতি।
তাইজ ও ডালেয়ার দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছিল ওই কুচকাওয়াজ থেকে। তাই সে পরিকল্পনা নস্যাৎ করতেই এ হামলা চালিয়েছে তারা।