এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
এথেন্স থেকে ২২ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ছিল ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। কম্পন ১৫ সেকেন্ড স্থায়ী হয়। এ সময় লোকজন রাস্তায় নেমে পড়ে। বাড়ি-ঘর সব খালি হয়ে যায় মুহূর্তেই।
শুক্রবারের এ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। তবে ভূমিকম্পের কয়েকটি পরাঘাত অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পনটি এথেন্সের কেন্দ্রস্থলে অনুভূত হয়। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে লিফটে মানুষজন আটকে পড়ার খবর পাওয়া গেছে।
নগরীর অধিবাসীরা স্যোশাল মিডিয়ায় ভূমিকম্প পরবর্তী পরিস্থিতির ছবি দিয়েছে। এর আগে ২০১৭ সালে গ্রিসের কস দ্বীপে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।
তাছাড়া, ১৯৯৯ সালেও ৫ দশমিক ৯ মাত্রার এক ভূমিকম্পে গ্রিসে ১৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল।