এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
অ্যারোস্পেসের সরবররাহ করা ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য মাঝারি পাল্লার নৌ-ক্ষেপণাস্ত্রের রক্ষণাবেক্ষণ থেকে শুরু করে অন্যান্য আনুষঙ্গিক ব্যবস্থাপনায় এ চুক্তি হয়েছে বলে বুধবার ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানটির বরাতে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
মুম্বাইয়ের মাজাগন ডক শিপবিল্ডার্স লিমিটেডের (এমডিএল) শিপইয়ার্ডটি ভারতীয় নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন নির্মাণে ব্যবহৃত হয়।
“ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন ও সরবরাহের পর গ্রাহকের ব্যবহারিক প্রয়োজনের দেখভালের পর্যায়ে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে এ চুক্তি একটি ব্রেক থ্রু,” বলেছেন ইসরায়েল অ্যারোস্পেসের ব্যবস্থাপনা, ক্ষেপণাস্ত্র ও মহাকাশ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক বোয়াজ লেভি।