বিবিসি জানায়, তাদের কাছে থাকা লাগেজের ভেতরে রাখা ঝুড়ি থেকেই পাঁচ হাজার ২৫৫টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়।
গত সপ্তাহে উদ্ধার পাওয়া এ কচ্ছপের বাচ্চাগুলোর বাজার মূল্য প্রায় ১৩ হাজার মার্কিন ডলার। সেগুলো ভারতে পাচার করা হচ্ছিল।
বন্যপ্রাণী পাচারের গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট মালয়েশিয়া। মালয়েশিয়া হয়ে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে বন্যপ্রাণী পাচার করা হয়।
গ্রেপ্তার ৩০ ও ৪২ বছরের ওই দুই ব্যক্তি চীনের গুয়াংঝৌ থেকে উড়োজাহাজে করে কুয়ালালামপুর এসেছিলেন। তাদের কাছে কচ্ছপ বহনের অনুমতিপত্র ছিল না।
বিচারে দোষীসাব্যস্ত হলে তাদের সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং জরিমানা হতে পারে।
জ্যেষ্ঠ কাস্টমস কর্মকর্তা জুলকারনাইন মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, “এ বছর এ ধরনের পাচার ধরা পড়ার ঘটনা এটিই প্রথম। তবে এর আগে আরো কচ্ছপ এ বিমানবন্দর হয়ে পাচার হয়েছে কিনা আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তবে দুই সুটকেসের ভেতর কচ্ছপের পরিমাণও অনেক বেশি।”
পোষা প্রাণী হিসেবে ‘রেড-ইয়ার্ড স্লাইডার’ কচ্ছপের চাহিদা অনেক বেশি।