এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
গত ১৬ মার্চ ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে মঙ্গলবার জানায় বিবিসি। তার লাগেজের ভেতর লুকানো একটি কন্টেইনারে মানব ভ্রূণ পাওয়া যায়।
পুলিশ জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি ভারত থেকে মানব ভ্রূণ পাচারে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।
“এর আগেও তিনি এ কাজ করেছেন এবং মুম্বাইয়ের একটি অভিজাত আইভিএফ ক্লিনিক ভ্রূণ পাচারের সঙ্গে জড়িত বলেও দাবি করেছেন তিনি।”
পুলিশ ওই ব্যক্তিকে নিয়ে অভিযুক্ত ক্লিনিকে গেলে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ভ্রূণ পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে বলে জানায় বিবিসি।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, আদালত ক্লিনিকটির মালিককে স্বপক্ষে বয়ান দিতে শুক্রবার হাজির থাকার নির্দেশ দিয়েছে।
ভারতে বিনা অনুমতিতে মানব ভ্রূণ পাচার নিষিদ্ধ।