আকস্মিক বন্যার এ ঘটনায় প্রদেশটির প্রধান বিমানবন্দরে একটি ছোট বিমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে রোববার জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ, খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
এক বিবৃতিতে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো পুরয়ো নুগরোহো জানিয়েছেন, শনিবার থেকে শুরু হওয়া প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে প্রাদেশিক রাজধানী জয়াপুরার নিকটবর্তী সেন্টানি শহরে আকস্মিক বন্যা দেখা দেয়।
তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু করা হচ্ছে এবং মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন তিনি।
বন্যায় অন্তত নয়টি বাড়ি, দুটি সেতু ও ওই অঞ্চলের প্রধান বিমানবন্দরে পার্ক করে রাখা একটি ছোট বিমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু প্রদেশটির পরিবহনের প্রধান কেন্দ্র সেন্টানি বিমানবন্দরের কার্যক্রম অব্যাহত আছে বলে জানিয়েছেন নুগরোহো।
নুগরোহো বলেছেন, “এখন পানি কমেছে, কিন্তু বন্যার তোড়ে ভেসে আসা কাদা, কাঠের গুঁড়ি ও অন্যান্য জিনিস রেখে গেছে।”
তিনি জানান, বন্যায় ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর ১২০ জনেরও বেশি স্থানীয় বাসিন্দা সরকারি দপ্তরগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে।
রেড ক্রস ও স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তা নিয়ে কর্তৃপক্ষ বাস্তুচ্যুতদের সাহায্য করার চেষ্টা করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।