এসব ক্ষেপণাস্ত্রের মধ্যে অন্তত একটি ইতোমধ্যেই ব্যবহার করা হয়েছে, ক্রাইমিয়ায় রুশ লক্ষ্যস্থলগুলোর উদ্দেশ্যে সেটি ছোড়া হয়।
বিবিসি জানায়, ঘটনাটি ঘটেছে গত ১০ জানুয়ারি। কুমিরটিকে খাওয়ানোর সময় খুব সম্ভবত ঘেরাটোপের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন টুও। ৭ শ’ কেজি ওজনের মেরি নামের ওই কুমিরটি টুও’র একটি হাত এবং শরীরের বেশির ভাগ অংশই খেয়ে ফেলেছিল। টুও’র সহকর্মীরা পরদিন সকালে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে।
খবরে বলা হয়েছে, ফার্মে কুমিরটিকে বেআইনিভাবে রাখা হয়েছিল। হামলার ঘটনার পর এখন এটিকে একটি সংরক্ষণাগারে রাখা হবে।
ইন্দোনেশীয় দ্বীপপুঞ্জ বন্যপ্রাণীসহ নানা প্রজাতির কুমিরের বিচরণক্ষেত্র। এ দ্বীপপুঞ্জেরই পূর্বাঞ্চলের রাজা আম্পত দ্বীপে ২০১৬ সালের এপ্রিলে কুমিরের হামলায় মৃত্যু হয়েছিল এক রুশ পর্যটকের।