চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে বাসটি রেলিংয়ে ধাক্কা খেয়ে সেতুর উপর দিয়ে নিচে পড়ে যায়।
স্পিকতার-আর নামের এই উপগ্রহটির কমিউনিকেশন সিস্টেমের কিছু অংশ কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন অ্যাস্ট্রো স্পেস সেন্টারের প্রধান নিকোলাই কারদাশেভ, খবর বিবিসির।
তবে উপগ্রহটি এখনো বৈজ্ঞানিক তথ্য প্রেরণ করছে বলে বার্তা সংস্থা আরআইএ নোভোস্তির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পাঁচ বছর জীবনকাল পার হওয়ার অনেক পরও টেলিস্কোপটি কার্যকরী ছিল বলে জানিয়েছে রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা রোসকোসমোস।
বিশেষজ্ঞরা বারবার চেষ্টা করলেও সংযোগ পুনঃস্থাপন করতে বারবারই ব্যর্থ হন বলে জানিয়েছেন কারদাশেভ।
স্পিকতার-আর প্রকল্পের গবেষণা প্রধান ইউরি কোভালেভ জানিয়েছেন, ১১ জানুয়ারি সকাল থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে, তবে ‘এখনো আশা আছে’।
স্পিকতার-আর ২০১১ সালে মহাশূন্যে প্রেরণ করা হয়েছিল। চলতি বছর রুশ-জার্মানির যৌথ উদ্যোগে স্পিকতার-আরজি নামের আরেকটি উপগ্রহ মহাশূন্যে পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে।