ইরানে কোনো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি। দেশটির আকাশ সুরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার কারণে ইস্ফাহান বিমানঘাঁটির কাছে বিস্ফোরণের আওয়াজ পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছেন ইরানি এক কর্মকর্তা।
এ তৎপরতা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশমত সিরিয়া থেকে সরে আসারই ইঙ্গিত বলে জানিয়েছেন এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা।
সিএনএন’কে শুক্রবার ওই কর্মকর্তা বলেন, কয়েকটি কার্গো সরানো হয়েছে। তবে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কারণে কোন ধরনের কার্গো সরানো হয়েছে কিংবা সেটি বিমানে করে না স্থলযানে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা জানাননি।
সিরিয়ার কোন জায়গায় কার্গোগুলো ছিল সেটিও জানাননি তিনি। যদিও সিরিয়ার উত্তরাঞ্চল থেকেই সেনা বা সামরিক সাজ-সরঞ্জাম প্রত্যাহার শুরু হবে বলে সবার ধারণা।
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশনের মুখপাত্র কর্নেল সিয়ান রায়ান শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, “কোয়ালিশন সিরিয়া থেকে সরে আসার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।”
ট্রাম্প একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সিরিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করা হবে বলে জানানোর পর সামরিক সরঞ্জাম সরাতে শুরু করার এ ঘোষণা এল।