এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
বুধবার স্থানীয় সময় ভোররাত ৩টা ১৯ মিনিটে ভিয়াগ্রান্দে শহরের কাছে ভূমিকম্পটির উৎপত্তি হয় বলে খবর বিবিসির।
ইতালীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ভূমিকম্পে অন্তত দুই জন আহত হয়েছেন এবং বেশ কিছু ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ সময় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, অনেকে দৌঁড়ে রাস্তায় বের হয়ে আসেন।
ভূমিকম্পে নিকটবর্তী তিন লাখ বাসিন্দার শহর ক্যাতানিয়ার ভবনগুলোও কেঁপে উঠেছিল।
সোমবার এটনার অগ্ন্যুৎপাতের পর থেকে এ নিয়ে কয়েক ডজন ভূমিকম্প হল। তবে অন্যগুলো অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী ছিল।
এর আগে আগ্নেয়গিরিটি থেকে উদগীরিত ছাইয়ে নিকটবর্তী গ্রামগুলো ঢাকা পড়েছিল এবং ক্যাতানিয়া বিমানবন্দরের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে বাধ্য করেছিল।
আগ্নেয়গিরিটির কাছাকাছি বসবাসকারী লোকজনকে দ্রুত এলাকা ছেড়ে যেতে বলা হয়েছে।