সোমবার এক বিবৃতিতে নিজেদের এ অবস্থান জানিয়েছে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
“সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট যে অবস্থান প্রকাশ করেছে তা অপ্রমাণিত দাবি ও অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে করা করা হয়েছে এবং এতে কিংডমের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অশেোভন হস্তক্ষেপ করা হয়েছে যা কিংডমের আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ভূমিকার ক্ষতি করেছে, তাই সৌদি আরব তা প্রত্যাখ্যান করছে,” সৌদি প্রেস এজেন্সির প্রকাশিত বিবৃতিটিতে এমনটিই বলা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, “সৌদি নাগরিক জামাল খাশুগজির হত্যাকাণ্ড একটি নিন্দনীয় অপরাধ, এতে কিংডমের অথবা এর প্রতিষ্ঠানগুলো নীতি প্রতিফলিত হয়নি বলে আগেই জানিয়েছে সৌদি আরব এবং এই মামলাটিকে কিংডমের ন্যায়বিচারের পথ থেকে বিচ্যুত করার যে কোনো উদ্যোগ সৌদি আরব জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করছে।”
গত সপ্তাহে মার্কিন সিনেট ইয়েমেনের যুদ্ধে মার্কিন সামরিক সহায়তায় ইতি টানা ও সাংবাদিক জামাল খাশুগজির খুনের জন্য সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে দায়ী করার পক্ষে ভোট দেয়।
বিবৃতিতে দুই দেশের মিত্রতায় জটিলতা এড়াতে এ ধরনের পদক্ষেপ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে সৌদি আরব, নয়তো দুই দেশের গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সম্পর্কে এটি উল্লেখযোগ্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছে।