এ বাহিনীর ‘এয়ারস্পেস ডিভিশনের’ প্রধান আমিরালি হাজিজাদেহ মঙ্গলবার ফারস নিউজ’কে বলেন, “আমরা আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাব। সর্বশেষ পরীক্ষাটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
“বিশেষ করে আমেরিকা যে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে এ পরীক্ষা তাদের কাছেও তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তাই তারা চিৎকার করছে।”
যদিও কবে ওই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করা হয় বা সেটি কি ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ছিল সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য তিনি দেননি।
গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার যে দাবি করেছিলেন হাজিজাদেহ সে খবরই নিশ্চিত করলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ বছর ইরান ৫০ টি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে বলেও দাবি করেন হাজিজাদেহ।
তবে আক্রমণ করতে নয় বরং শুধুমাত্র নিজেদের সুরক্ষাই ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পের লক্ষ্য বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। তাদের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম নয় বলে দাবি তাদের।