“আমরা সেগুলো চেয়ে পাঠিয়েছি, যদি সেগুলো থেকে থাকে,” হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন ট্রাম্প; খবর বিবিসির।
খাশুগজি কিছু দরকারি কাগজপত্র সংগ্রহ করতে ২ অক্টোবর ইস্তাম্বুলের সৌদি কনসুলেটে গিয়েছিলেন। তারপর থেকে তার আর কোনো খোঁজ নেই। তাকে হত্যা করার কথা অস্বীকার করেছে সৌদি আরব।
ওয়াশিংটনের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের অন্যতম সৌদি আরব; তাই খাশুগজির অন্তর্ধান ওয়াশিংটন প্রশাসনকে বেখাপ্পা পরিস্থিতিতে ফেলে দিয়েছে।
যে টেপে খাশুগজি হত্যার প্রমাণ আছে বলে বলা হচ্ছে সেটি চেয়ে পাঠানোর কথা নিশ্চিত করে ট্রাম্প বলেছেন, “এটার অস্তিত্ব আছে কি না আমি নিশ্চিত নই, সম্ভবত আছে, খুব সম্ভবত আছে।”
ট্রাম্প জানান, সদ্যই সৌদি আরব ও তুরস্ক সফর করে আসা পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর কাছ থেকে একটি প্রতিবেদন প্রত্যাশা করছেন তিনি।
‘সপ্তাহের শেষের দিকে সত্য বের হয়ে আসবে’ বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি সৌদি আরবকে আড়াল করার চেষ্টা করছেন কি না এমন প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, “না, মোটেই না, কী হচ্ছে আমি শুধু তা বের করতে চাই।”
সাংবাদিক খাশুগজির অন্তর্ধানের পেছনে ‘দুর্বৃত্ত ঘাতকরা’ জড়িত থাকতে পারে, গত কয়েকদিন ধরে ট্রাম্প এমন সম্ভাবনার কথা বলে আসছেন। এ ঘটনায় আগেভাগেই সৌদি আরবকে দোষারোপ করতে নারাজ তিনি। বরং ‘দোষ প্রমাণ না হতেই’ সৌদি আরবকে দোষী ঠাওরানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।