সংখ্যায় ওই সেবিকারা নিবিড় পর্যবেক্ষণ ইউনিটের ১০ শতাংশ। তাদের সহকর্মীরা বলছেন, এতজনের একসঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ার বিষয়টি রোগীদেরও নজরে এসেছে।
সেবিকারা একসঙ্গে একটি সংবাদ সম্মেলনও করেছেন। এতে কৌতুক করে তারা বলেন, অবশ্যই হাসপাতালের পানিতে কিছু আছে। কিংবা হয়ত সবাই বড়দিনের বন্ধের কথা মাথায় রেখে গর্ভবতী হওয়ার পরিকল্পনা করেছে।
১৬ জনের মধ্যে প্রথমজনের সন্তান জন্মাবে সেপ্টেম্বরেই। এরপর এক এক করে সবশেষে সন্তান জন্মাবে আগামী বছরের জানুয়ারিতে।
সেবিকাদের একজন হচ্ছেন, র্যাশেল শেরম্যান। তিনি বলেন, “আমার মনে হয় ফেইসবুকে একটি গ্রুপ না খুললে আমরা বুঝতেই পারতাম না যে আমাদের মধ্যে কত জন একসঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা।”
তবে এজন্য সেবিকাদের কেউই কাজ বন্ধ রাখেননি। হাসপাতালের দায়িত্ব ঠিকমতই পালন করছেন বলেও জানান র্যাশেল।
হাসপাতালটির অন্যান্য নার্সরা আগামী সপ্তাহে তাদের সন্তানসম্ভবা সহকর্মীদের জন্য একটি যৌথ ‘বেবি শাওয়ারের’ আয়োজন করেছে।