আগামী শুক্রবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ কমিটি গঠনের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন বলেও জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী।
কোরিয়া উপদ্বীপে উত্তেজনা প্রশমনে কূটনৈতিক সমাধানের পথে এ এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বর্ণনা করেছেন তিনি।
ইইউ এর পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধান ফেডেরিকা মঘারিনি বলেছেন, ট্রাম্প এবং কিমের মধ্যে বৈঠক দেখিয়ে দিয়েছে যে কূটনীতি আঞ্চলিক শান্তি এগিয়ে নেওয়ার পথ প্রশস্ত করেছে।
মঘারিনির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে কোরিয়া উপদ্বীপ পরিপূর্ণ এবং প্রমাণসাপেক্ষভাবে নিরস্ত্রীকরণ করা। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদেরও লক্ষ্য এটিই।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র এবং উত্তর কোরিয়ার দুই নেতা যে যৌথ বিবৃতি স্বাক্ষর করেছেন তাতে এই স্পষ্ট ইঙ্গিতই পাওয়া যাচ্ছে যে, এ লক্ষ্য অর্জন করা যেতে পারে।
সম্মেলনের পট প্রস্তুত করায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রাখার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন কে ধন্যবাদও জানানো হয়েছে এতে।