বিবিসি জানিয়েছে, এই যৌথ ঘোষণা সম্পর্কে ট্রাম্প বলেছেন এটি ‘খুব গুরুত্বপূর্ণ’ এবং ‘বেশ ব্যাপক’ এবং তিনি ও ‘চেয়ারম্যান কিম’ এটি স্বাক্ষর করে ‘দুজনেই খুব সম্মানিতবোধ করছেন’।
কিম বলেছেন, “আমরা একটি ঐতিহাসিক বৈঠকে মিলিত হয়েছি এবং অতীতকে পেছনে ফেলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
‘এই বৈঠক হওয়ার জন্য’ ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।
ট্রাম্প-কিম যৌথ ঘোষণার প্রধান তিনটি পয়েন্ট বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী তুলে ধরা হল:
>যুক্তরাষ্ট্র ও ডিপিআরকে (ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অব কোরিয়া) শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য দুই দেশের জনগণের আকাঙ্খানুযায়ী নতুন ইউএস-ডিপিআরকে সম্পর্ক স্থাপনে প্রতিশ্রুতিব্ধ থাকবে।
>কোরীয় উপদ্বীপে দীর্ঘমেয়াদি ও স্থায়ী শান্তির শাসন প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্র ও ডিপিআরকে তাদের উদ্যোগ যুক্ত করবে।
> চলতি বছরের ২৭ এপ্রিলের পানমুনজোম ঘোষণা পুনর্নিশ্চিত করে কোরীয় উপদ্বীপকে পুরোপুরি পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করতে ডিপিআরকে এর প্রতিশ্রুতি।
এই যৌথ ঘোষণায় দুই নেতা স্বাক্ষর করার পর ট্রাম্প তার প্রতিক্রিয়ায় এটিকে ‘ব্যাপক’ বলে বর্ণনা করেছেন।
তিনি বলেছেন, “আজকে যা হল তার জন্য আমরা অত্যন্ত গর্বিত।”
“আমরা দুজনেই চাই কিছু করতে, আমরা দুজনেই কিছু করতে যাচ্ছি,” বলেছেন তিনি।