বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার মূল্য দাঁড়াতে পারে ৩শ কোটি ডলার।
পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে ‘বিপর্যয়কর শক্তি’ ব্যবহারের ইঙ্গিত দিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের নেওয়া ওই কৌশল ‘অন্যায়’ বলে উত্তর কোরিয়া মন্তব্য করেছে।
গত সোমবার নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল প্রকাশ করে ট্রাম্প বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র কর্মসূচির হুমকি যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলা করতে হবে। দেশটির পরমাণু কর্মসূচির কড়া সমালোচনাও করেন তিনি।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ওই জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল আসলে “আগ্রাসনের ঘোষণা ছাড়া আর কিছুই না।"
অভিযোগ করে তিনি বলেন, “টুঁটি চেপে ধরে উত্তর কোরিয়াকে দমন করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। আর আধিপত্য বিস্তারের জন্য তারা কোরিয়া উপদ্বীপকে তাদের ফাঁড়ি বানাতে চাইছে।”
জাতিসংঘে উত্তর কোরিয়ার উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ নিয়ে ভোটাভুটির আগে দেশটি এ মন্তব্য করেছে।