এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
শনিবার ভোরে ভূমিকম্পটি হয় বলে জানিয়েছে চীনের ভূমিকম্প নেটওয়ার্ক সেন্টার (সিইএনসি), খবর বার্তা সংস্থা আইএএনএসের।
চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, বেইজিংয়ের স্থানীয় সময় ভোর ৬টা ৩৪ মিনিটে অনুভূত হওয়া ভূমিকম্পটির পর হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
তবে নিংচি শহরের কাছে ভূমিকম্পটির উপকেন্দ্র এলাকায় অনেকগুলো গ্রামের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ওই এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে গেছে বলে সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে এবং উপকেন্দ্র ২৯.৭৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ ও ৯৫.০২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমায় বলে শনাক্ত করা হয়েছে।
নিংচির ওই ভূমিকম্পটি নিকটবর্তী ভারতীয় রাজ্য অরুণাচল প্রদেশেও অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) ।