এপ্রিলে ইয়েমেনে কলেরার প্রাদুর্ভাবের সময় থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যার এ হিসাব দিয়েছে সংস্থাটি।
আর ২৭ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত কলেরা আক্রান্তের সংখ্যা ৪১৯,৮০৪ জনে দাঁড়িয়েছে বলে শনিবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ডব্লিউএইচও।
সংস্থাটি বলেছে, হাজ্জা এবং হোদেইদা শহরে কলেরার সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছে। দিনে গড়ে ৫ হাজার জন করে কলেরা আক্রান্ত হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক রেডক্রস কমিটি এ বছরের শেষ নাগাদ ইয়েমেনে কলেরা আক্রান্তের সংখ্যা ৬ লাখে পৌঁছবে বলে ধারণা প্রকাশ করেছে।
ইয়েমেনে জাতিসংঘের মানবিক ত্রাণ সমন্বয়ক জেমিন ম্যাকগোল্ডরিক বলেছেন, “কলেরার এ প্রাদুর্ভাব পুরোপুরি মনুষ্যসৃষ্ট এবং লড়াই-সংঘর্ষের ফল।”
দু’বছরেরও বেশি সময়ের যুদ্ধের কারণে ইয়েমেনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। স্বাস্থ্যকর্মীরা ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে বেতন পাচ্ছেন না।
এ অবস্থায় প্রাদুর্ভাব আরও ছড়িয়ে পড়া রুখতে চিকিৎসক, নার্স, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও প্যারামেডিকদের জরুরি ‘অর্থ সহায়তা’ দিয়ে আসছে বলে জানিয়েছে ডব্লিউএইচও।