সেখানে ১৯৪২ সালে নাৎসী দখলদারিত্বের সময় গণহারে ইহুদি গ্রেপ্তারের ঘটনার স্মরণানুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন তিনি।
ওইবছরের ১৬ এবং ১৭ জুনে ফ্রান্সের পুলিশ প্রায় ৪ হাজার শিশুসহ ১৩ হাজারেরও বেশি ইহুদিকে আটক করে একটি স্টেডিয়ামে নিয়ে যায় এবং পরে তাদেরকে নাৎসীদের মৃত্যু শিবিরগুলোতে পাঠায়।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সঙ্গে এই প্রথম সরাসরি কথা বলেছেন নেতানিয়াহু। স্মরণানুষ্ঠানেও তিনি প্রথম যোগ দিয়েছেন।
প্যারিসে ইহুদি গোষ্ঠী এবং হলকাস্ট থেকে বেঁচে যাওয়াদের এক সভায় নেতানিাহু বলেন, “ওই ঘটনার শিকার হওয়াদের জন্য শোক প্রকাশ করতেই আমি এখানে এসেছি।”
কিন্তু নেতানিয়াহুর ফ্রান্স সফরের আগেই এর বিরোধিতা করে প্যারিসে বিক্ষোভ করে কয়েকশ’ মানুষ। রোববার আইফেল টাওয়ারের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে তারা।
আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনের মাটিতে একের পর এক ইহুদি বসতি নির্মাণ করায় নেতানিয়াহু ফ্রান্সে লাল গালিচা সংবর্ধনা পাওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছেন বলে অভিযোগ করে বিক্ষোভকারীরা।