“এবারের মিশনের লক্ষ্য হল, স্টারসিপের সকল সিস্টেমের কার্যকারিতা সমুন্নত রেখে একে ভূপৃষ্ঠে ফিরিয়ে আনা।”

এর আগে স্টারশিপের প্রথম দুই উৎক্ষেপণ প্রচেষ্টায় মিশন নিয়ে কোম্পানির লক্ষ্যমাত্রার কিছু অংশ অর্জিত হলেও উভয় ক্ষেত্রেই রকেটের সমাপ্তি ঘটেছে বিস্ফোরণের মাধ্যমে।

স্টারশিপের প্রথম দুই উৎক্ষেপণ প্রচেষ্টায় মিশন নিয়ে কোম্পানির লক্ষ্যমাত্রার কিছু অংশ অর্জিত হলেও উভয় ক্ষেত্রেই রকেটের সমাপ্তি ঘটেছে বিস্ফোরণের মাধ্যমে।

ঘূর্ণমান মহাকাশযানের জড়তা শক্তি ব্যবহার করে আর্টিফিসিয়াল গ্র্যাভিটি বা কৃত্রিম মাধ্যাকর্ষণ ধারণাটি প্রায় এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলে আসছে এবং দশকের পর দশক ধরে এই বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর জগতেও অটল।

পুরো উদ্যোগটি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করছে স্পেসএক্স-এর এই বিশাল আকারের স্টারশিপ লঞ্চ প্ল্যাটফর্মের ওপর। এর আকার প্রায় ২৬ ফুট, যা পুরো মহাকাশ স্টেশনটিকেই কক্ষপথে নিয়ে যাওয়ার মতো শক্তি বহন করে।

কোম্পানি বলছে, মহাকাশযানটিতে ‘সেইফ কমান্ড ডিসট্র্যাক্ট’ নামের এক কমান্ড ব্যবহৃত হয়েছে, যা নিজে নিজেই একে বিস্ফোরিত হতে সাহায্য করেছে।

সফল না হলেও আগের বারের চেয়ে বেশ অগ্রগতি পাওয়ার কথা জানিয়েছে স্পেসএক্স।

সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোলে, উৎক্ষেপণের ৯০ মিনিট পর প্রশান্ত মহাসাগরে উলম্বভাবে অবতরণ করবে স্টারশিপ।