আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার বাইরে নানা উৎসব-পার্বণে বাঙালির পোশাকি প্রদর্শনের একটা ব্যাপার ঘটে। এসব ক্ষেত্রে নানা ধর্মের ও জাতের মানুষের ভিন্ন ভিন্ন পোশাকি সংস্কৃতির প্রকাশ থাকে।
দীর্ঘ বক্তৃতা বা কোনো লেখা বা মিছিল-মিটিং করে যে বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছানো যায় না, সেই একই বার্তা একটি গান, কবিতা, নাটক বা নৃত্যের মাধ্যমে অনেক বেশি সহজে এবং দ্রুত মানুষের হৃদয়ে পৌঁছে দেয়া যায়।
স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও অনুবাদ নীতি না থাকায় অনুবাদ সাহিত্যের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক অগ্রগতি হয়নি। যা কিছু অনুবাদ আমাদের হয়েছে তা অনেকটাই আমদানি-নির্ভর।
যদি টাঙ্গাইলের তাঁতশিল্পীদের দেশত্যাগ করতে না হতো বা তাদের এদেশেই সংসার নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাসের নিশ্চয়তা দেয়া যেত, তাহলে হয়তো আজ টাঙ্গাইল শাড়ির বৈশ্বিক স্বীকৃতি অন্য দেশের কাছে যেতে দেখতে হতো না।