তিনজন গ্রেপ্তার হলেও নারীর স্বামী এখনো পলাতক, তাকে ধরতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওসি।

ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”

পূর্বপরিচিত আসামিরা বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ।

২০০৩ সালের ২৭ মে ভুক্তভোগী ১৭ বছর বয়সী পোশাক শ্রমিক কারখানা থেকে ফেরার পথে অপহরণ ও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন ।

বিবৃতিতে বলা হয়, “আমরা দ্ব্যার্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই যে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে এ হীনকর্ম জনগণের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।”

গত বছরের ৯ ডিসেম্বর ধর্ষণ মামলাটি নথিভুক্ত হয়।

এ ছাড়া ওই নারীর মোবাইল ও বিকাশ পাসওয়ার্ডও ছিনতাই করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

বিভিন্ন জায়গায় ঘোরার পর সন্ধ্যায় তরুণীকে গ্রামের একটি ক্ষেতে নিয়ে সাকিবসহ চার জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন।