“খালেদা জিয়া নারী হলেও তার ওপর চালানো হচ্ছে বন্য বিচারের জুলুম,” বলেন তিনি।
শিশু নির্যাতন
মুজিবরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এক শিশুর স্বজনের দাবি, নির্যতনকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় অভিযোগ দিয়ে কিছু করা যাবে না।
গত ২৪ এপ্রিল দুপুরে আহাদকে লিখতে বলেন আরিফ; লেখায় ভুল হওয়ায় তাকে মারধর করেন; এতে অসুস্থ হলে হাসপাতালে নিতেও বাধা দেন আরিফ।
শিশুটিকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য মাছ বাজারে এনে দড়ি দিয়ে হাত বেঁধে রাখেন হেমায়েত শেখ।
পুলিশের ধারণা, গৃহকর্মী ওই শিশু নির্যাতনের কারণে মারা গেছে।
লতিফ খান বলেন, “ছেলেটি সুপারি চুরি করায় তাকে বেঁধে রাখা হয়। মারধর করা হয়নি।“
শিশুটির শরীরে ছ্যাঁকার চিহ্ন পেয়েছে পুলিশ।