গবেষকদের তথ্য অনুসারে, এ প্রক্রিয়া অবলম্বণ করে ভবিষ্যতে আরও জটিল ও টেকসই রোবট তৈরির সম্ভাবনা আছে।

এই গবেষণায় ব্যবহৃত রোবটগুলো দুইশ ঘণ্টা দীর্ঘ পরীক্ষায় ১২টি নতুন কাজ শিখেছে। এই কাজগুলো অবশ্য সহজ ছিল। এর মধ্যে ছিল ক্যান খোলা ও ফোন ধরার মতো বিষয়াদি।

এই চার সপ্তাহের গবেষণায় ‘কিউটিরোবট (কিউটি)’ ও ‘মিস্টি ২ রোবট (মিস্টি)’ নামের দুটি রোবট কর্মীদের চারটি ভিন্ন ভিন্ন সুস্থতা বিষয়ক অনুশীলন করায়।

দীর্ঘদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে, ‘আগামী ১০ বছরে রোবট মানুষকে ঘরোয়া কাজ থেকে মুক্তি দেবে’। ফলে, এই গবেষণা নিয়ে নিয়ে অনেকেই সংশয় প্রকাশ করতে পারেন।

২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ এবং কানাডা ও মেক্সিকোর কয়েকটি অংশে ৪৪ হাজার একশ’র বেশি রোবট অর্ডার করেছে বিভিন্ন কোম্পানি।

বিভিন্ন সার্কিট বসানোর ক্ষেত্রে এইসব রোবট ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে, নাগাল পাওয়া কঠিন, এমন জায়গায় ‘স্ক্রু’-বসাতে এটি কার্যকর হতে পারে।

পোশাক সেলাইয়ের জন্য বাংলাদেশ ও চীনের মত দেশের শ্রমিকদের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে উৎপাদন প্রক্রিয়া যুক্তরাষ্ট্রসহ স্থানীয় বাজারে ফেরাতে চাইছে পশ্চিমা কোম্পানিগুলো।

ক্যাম্পাসে উপস্থিত শিক্ষার্থী আর কর্মীরা স্মার্টফোন অ্যাপ দিয়ে রোবটের মাধ্যমে হ্যান্ডওয়াইপ আর হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ডেলিভারি নিতে পারবেন।