মুক্তিযুদ্ধের সময়ে গ্রামের মুসলমানরা দরবার করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যেন কোনোভাবেই হিন্দুদের বাড়িতে আক্রমণ না হয়। তাদের কাছে হিন্দুরা ছিল আমানতের মতো। ফলে গ্রুপ করে করে হিন্দুদের বাড়িগুলো পাহারা দিয়েছেন ...
আমার গুলিতেই মোনায়েম খান মারা যায়– এটা ভাবলে এখনও গর্বিত হই। কিন্তু অপারেশনে আমি আর মোজাম্মেল ছাড়াও শাহজাহান, মোখলেস ও আব্দুল জব্বারের অবদানও কম ছিল না।
আরশাদকে কবর দেওয়ার পর আমরা ওই জায়গাটার নাম দেই আরশাদগঞ্জ। এভাবেই শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলীর রক্তমেখে গ্রামের নাম বাদিয়াপাড়া থেকে হয়ে যায় আরশাদগঞ্জ।