“এহন বাজারের যে অবস্থা, কোনোরকমে টাইনা-টুইনা চলা লাগে। সংসার চালানোতে হিমশিম খাইতাছি। বাসা ভাড়া, মাইয়ার পড়ালেহার খরচ, খাবারের খরচ, সবকিছু মিলা চাপে আছি”, বলেন এক রিকশাচালক।

“ব্রয়লার মুরগির বাজারে এক রকম নৈরাজ্য চলছে। খুচরা বিক্রেতা পাইকারদের দোষ দিচ্ছে। আর খোঁজ নিয়ে দেখবেন পাইকার বা খামারিরা বলবেন, তারা কম দামে ব্রয়লার মুরগি দিচ্ছেন। তারা বলবেন দাম বাড়াচ্ছে খুচরা বিক্রেত ...

“সবকিছুর তো দাম বাড়তি, আমরা স্বস্তিতে নাই৷ বেতন-বোনাস বাড়ে নাই। চাপ হয়ে যাচ্ছে”, বাজারে এসে বললেন এক ক্রেতা।

ছোট ছোট খামারিরা বলছেন, দাম বেশি দেখে তারা খামারে বেশি দামে বাচ্চা তুলেছিলেন, এখন মুরগির দাম বড় কোম্পানিগুলো কমিয়ে দেওয়ায় লোকসানে পড়বেন তারা।

তিনি বলেছেন, নজরদারি জেলা এবং উপজেলা পর্যায়েও করা হবে।

বাজার স্থিতিশীল রাখতে ‘পোল্ট্রি উন্নয়ন ডেভলপমেন্ট বোর্ড’ গঠনের সুপারিশ করেছে খামারিদের সংগঠনটি।

বড় উৎপাদকরা ঘোষিত দরের চেয়ে এখনও বেশি দাম রাখছে বলে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ।

রোজায় ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ৩০-৪০ টাকা কমানোর প্রতিশ্রুতি পোল্ট্রি ব্যবসায়ীদের।