মার্কিন সরকার বলছে, ঝাও সাজা ভোগ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসবেন, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। আরব আমিরাতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রত্যর্পণ চুক্তিও নেই।

“বেশিরভাগ ঘটনাতেই দেখা গেছে, কারাদণ্ডের ঝুঁকিতে থাকা ধনকুবেররা এমন দেশে আশ্রয় নিয়ে থাকেন, যেখান থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাদের হস্তান্তর করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।”

“ইরানী ব্যবহারকারীদের সঙ্গে প্রায় ৯০ কোটি ডলার লেনদেনের পাশাপাশি সিরিয়ার ব্যবহারকারী, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনীয় এলাকা- ক্রাইমিয়া, ডনেস্ক ও লুহানস্কে লাখ লাখ ডলার লেনদেনের সুযোগ করে দিয়েছে বাইন্যান্স ...

মাস্টারকার্ডের ওয়েবসাইটে জেমিনাইয়ের মতো বেশ কিছু ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ তালিকাভুক্ত আছে। ফলে, মাস্টারকার্ডের অন্যান্য ক্রিপ্টো কার্ড প্রকল্পে এটি প্রভাব ফেলবে না।

এই আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত বাইন্যান্সের সবচেয়ে বড় বাজার হয়ে উঠেছে চীন, যা কোম্পানির বৈশ্বিক লেনদেনের ২০ শতাংশ।

সিএফটিসি’র মামলায় ঝাও’র নাম রয়েছে। মালিকানার সিংহভাগ তার দখলে থাকায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ লাইসেন্স পেতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হবে বাইন্যান্সকে।

নানা কারণেই একজন মালিক তার ক্রিপ্টো মুদ্রা এক্সচেঞ্জ থেকে উত্তোলন করতে পারেন। এর মধ্যে ক্রিপ্টো বিক্রি করে প্রচলিত মুদ্রায় রূপান্তর অন্যতম।

“একতরফাভাবে ক্রিপ্টোমুদ্রায় মানুষের প্রবেশাধিকার বন্ধ করলে তা ‘ক্রিপ্টোর মূলনীতির বিরুদ্ধে যাবে’। আর এটি সাধারণ ব্যবহারকারীদের ওপরও প্রভাব ফেলবে।”