অবৈধভাবে ডিমের দাম অস্বাভাবিক বাড়ানো এবং বাজার নিয়ন্ত্রণের দায়ে এই শাস্তি।
প্রতিযোগিতা কমিশন
এ বিষয়ে রমনা থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
প্যারাগন বলছে, তারা নিজস্ব ল্যাবরেটরিতে ডিম পরীক্ষা করেছে, তবে তৃতীয় পক্ষের কোনো ল্যাবরেটরিতে সেগুলোর পরীক্ষা হয়নি।
রশিদ এগ্রো জানায়, কুমিল্লা অঞ্চলে যা বিআর ২৮ নামে চলে, গাজীপুর অঞ্চলে সেটা জিরা শাইল নামে চলে। ‘ক্রেতা চাহিদার কারণে’ একই চাল ভিন্ন ভিন্ন নামে বিক্রি হয়।
মামলা হওয়া সব কোম্পানি ও ব্যবসায়ীর নাম জানিয়েছে প্রতিযোগিতা কমিশন।
“আপনারা যেটা করছেন তাতে মনে হচ্ছে নিলাম শেষে নিজেরাই দাম ঠিক করছেন। এটা অদ্ভুত,“ মন্তব্য প্রতিযোগিতা কমিশন চেয়ারপারসনের।
চাল, তেল, সাবান, আটা, ডিম ও মুরগি উৎপাদন ও সরবরাহ খাতের এসব কোম্পানির বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে কমিশনেই পৃথকভাবে এসব মামলা হয়েছে।