৫০ বছরের বেশি সময় ধরে গোটা বিশ্বের শত শত ‘ড্রিলিং’ সাইট থেকে সংগৃহিত ডেটা অনুসারে, গভীর সমুদ্র স্রোতের গতি প্রতি ২০ লাখ বছরে একবার করে পরিবর্তিত হয়ে থাকে।
এ গবেষণায় পৃথিবীর ওপরের অংশের ভূত্বকে নজর দিয়েছেন গবেষকরা। কারণ এই অঞ্চলটি তুলনামূলক ভঙ্গুর হওয়ায় এখানে এমন ভঙ্গুর শিলা থাকার সম্ভাবনা আছে, যা পানি ধরে রাখতে পারে।
ঘূর্ণমান মহাকাশযানের জড়তা শক্তি ব্যবহার করে আর্টিফিসিয়াল গ্র্যাভিটি বা কৃত্রিম মাধ্যাকর্ষণ ধারণাটি প্রায় এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলে আসছে এবং দশকের পর দশক ধরে এই বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর জগতেও অটল।
এ গবেষণায় এমন এক ডিস্কে পানির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে, যার মাধ্যমে নতুন কোনও গ্রহ জন্ম নেওয়ার সময় পানির সম্ভাব্য ভূমিকা সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন বিজ্ঞানীরা।