বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে তাকে জরিমানা করা হয় বলে জানান উপজেলা সহকারী কমিশনার।

আসকার দিঘীর পাড়ে ৯২ জন ব্যক্তি ‘স্বপ্নীল ফ্যামিলি ওনার্স’ নামের একটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিনটি ভবন নির্মাণ করছিলেন।

জেলা প্রশাসনের হিসেবে চট্টগ্রাম নগরীতে ২৬টি পাহাড়ে প্রায় ৬৫৫৮টি পরিবার ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাস করছে।

“সরকারি সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তা শুধু পাহাড় কেটে পরিবেশ ধ্বংসই ত্বরান্বিত করে না পাশাপাশি মানুষের জীবনকেও ঝঁকিপূর্ণ করে তোলে,” বলেন একজন পরিবেশকর্মী।

১৭ জনের বিরুদ্ধে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে নগরীর আকবর শাহ থানায় মামলা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।

পরিবেশ আন্দোলনের কর্মীদের ভাষ্য, সবচেয়ে বেশি টিলা উজাড় হয়েছে নগরী ও উপকণ্ঠে। আইনের ফাঁক গলেই টিলা কাটা হচ্ছে।

“আজকে থেকে আর একটি পাহাড়ও কাটতে দেওয়া যাবে না, যারাই পাহাড় কাটবে সম্মিলিতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে,” বলেন তিনি।

এক্সক্যাভেটরটি জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।