[‘বেবিসেন্টার ডটকম’-এ প্রকাশিত এ লেখাটি লিখেছেন মা ও শিশু বিষয়ে ২০ বছর ধরে গবেষণা করা কারেন মাইলস, পর্যালোচনা করেছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ জেনিফার শু। দরকারি এ লেখাটি বাংলাভাষী বাবা-মায়েদের জন্য অনুবাদ করা ...
এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০-৫০% পর্যন্ত সুস্থ ও স্বাভাবিক শিশুরও এ সমস্যা থাকতে পারে। বড় শিশুদের পাশাপাশি নবজাতকেরও এমন সমস্যা দেখা যায়। এ খেতে না চাওয়াকে বলে ফুড এভাশন বা খাদ্যে তীব্র অনীহা।
সন্তানের সঙ্গে দ্বন্দ্ব মেটাতে চাইলে সন্তানকে স্বাধীনতা দিন। তবে অবাধ স্বাধীনতা নয়। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধিকালে সন্তানকে বড় করে তোলার সময় বাবা-মায়ের সবদিকে লক্ষ্য রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
নিজের শরীরকে এক্সপ্লোর করা এবং গোপনাঙ্গ ছুঁয়ে দেখা বা মাস্টারবেশন করা জীবনের ভিন্ন ভিন্ন বয়সের বিকাশের একটি দিক। কিন্তু তারপরও সামাজিক বিশ্বাসের কারণে বাবা মা বা অনেক সময় বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিও এ বিষয়টি নি ...
অনেক দম্পতি আছেন যারা দুজনই কর্মজীবী। চাকরি বা জীবিকার কারণে দিনের বড় একটা সময় বাসার বাইরে থাকেন তারা। এক্ষেত্রে যাদের সন্তানের বয়স কম সেইসব মা-বাবা দুশ্চিন্তায় পড়েন।