নাসা

কাল্পনিক লক নেস মনস্টার ‘খুঁজতে’ নাসাকে চায় স্বেচ্ছাসেবীরা
১৯৩৪ সালে ২০ জন ব্যক্তির হাতে বিনোকিউলার ও ক্যামেরা দিয়ে এ কাল্পনিক দানবের খোঁজ শুরু করেছিলেন স্যার এডওয়ার্ড মাউন্টেন।
চাঁদে চলাচল করবে এমন গাড়ি তৈরির কাজ পেল ৩ কোম্পানি
তিন কোম্পানিকে অবশ্যই এমন গাড়ি নকশা করতে হবে যা দুজন নভোচারীকে ঠিকভাবে ধারণ করতে পারে ও চাঁদের এলাকার চরম পরিস্থিতিতেও পরিচালনা করতে পারে।
নাসাকে চাঁদের জন্য নতুন টাইম জোন বানাতে বলেছে হোয়াইট হাউজ
আন্তর্জাতিক সহযোগিতাও এতে বড় ভূমিকা রাখবে, বিশেষ করে ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’-এ স্বাক্ষরদাতাদের ক্ষেত্রে।
আর্টেমিস ৩ মিশনে চাঁদে গাছ লাগাতে চায় নাসা
এ মিশনের জন্য বাছাই করা বিভিন্ন যন্ত্র, চাঁদের পরিবেশ, চাঁদের ভেতরে কী আছে ও চাঁদে দীর্ঘকাল ধরে মানুষের বসবাসের কার্যকারিতা সম্পর্কে অমূল্য তথ্য সংগ্রহ করবে।
চাঁদের বুকে ‘চিরনিদ্রায়’ মার্কিন মুন ল্যান্ডার
চাঁদের পৃষ্ঠে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কাজ করার কথা ছিল। তবে, মিশন শেষ হওয়ার আগেও ল্যান্ডারটি বেশ কয়েকটি পরীক্ষা সম্পন্ন করে ও শেষবারের মতো একটি ছবি পাঠায়।
নতুন যুগের সূচনা করতে ফিরছে সুপারসনিক ফ্লাইট?
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সুপারসনিক জেট ব্যবহার করছে। এ ছাড়া, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ‘এক্স-৫৯’ নামের একটি বিমান উন্মোচন করেছে নাসা, যা মূলত এক-সিটের সুপারসনিক গবেষণা বিমান।
এবার চাঁদে ‘রেল রোড তৈরির’ ধারণায় সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
চাঁদে নিজস্ব ঘাঁটি গড়ে তুলতে এরইমধ্যে বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন, যেখানে আর্টেমিস মিশনের মাধ্যমে চাঁদে পুনরায় মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যে কাজ করছে নাসা।
মঙ্গলে খোঁজ মিলল বিশাল আগ্নেয়গিরির
আপাতত আগ্নেয়গিরিটিকে ডাকা হচ্ছে ‘নকটিস ভলকানো’ নামে। এর উচ্চতা প্রায় ২৯ হাজার ছয়শ ফুট, যা মঙ্গলপৃষ্ঠের ২৮০ মাইল (৪৫০ কিলোমিটার) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।