এ মিশনের জন্য বাছাই করা বিভিন্ন যন্ত্র, চাঁদের পরিবেশ, চাঁদের ভেতরে কী আছে ও চাঁদে দীর্ঘকাল ধরে মানুষের বসবাসের কার্যকারিতা সম্পর্কে অমূল্য তথ্য সংগ্রহ করবে।
চাঁদের পৃষ্ঠে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কাজ করার কথা ছিল। তবে, মিশন শেষ হওয়ার আগেও ল্যান্ডারটি বেশ কয়েকটি পরীক্ষা সম্পন্ন করে ও শেষবারের মতো একটি ছবি পাঠায়।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সুপারসনিক জেট ব্যবহার করছে। এ ছাড়া, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ‘এক্স-৫৯’ নামের একটি বিমান উন্মোচন করেছে নাসা, যা মূলত এক-সিটের সুপারসনিক গবেষণা বিমান।
চাঁদে নিজস্ব ঘাঁটি গড়ে তুলতে এরইমধ্যে বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন, যেখানে আর্টেমিস মিশনের মাধ্যমে চাঁদে পুনরায় মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যে কাজ করছে নাসা।