এক দিনে সর্বোচ্চ দরপতনের সীমা ১০ শতাংশ থেকে নামানো হয়েছে ৩ শতাংশে।

যে ১২ কোম্পানির শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বহাল আছে, তার মধ্যে আছে বেক্সিমকো লিমিটেড, কেপিসিএল, ইসলামী ব্যাংক, গ্রামীণফোন, রবি, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা।

সকালে এক পর্যায়ে ২১৬ পয়েন্ট সূচক পড়লেও সেখান থেকে ১২০ পয়েন্ট পুনরুদ্ধার হয়। আতঙ্কের মধ্যে একে ‘মন্দের ভালো’ বলছেন বিশ্লেষকরা।

মোট লেনদেনের অর্ধেক হয়েছে বীমা ও খাদ্য খাতে। ব্যাংক, জ্বালানি, বস্ত্র খাতে শতাধিক কোম্পানির শেয়ার বিক্রির জন্য বসিয়ে রেখে হতাশ হয়েছে বিনিয়োগকারীরা।

ডিএসইতে এক লাখের বেশি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৮৪ কোম্পানির। ১০ হাজারের বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫৪ কোম্পানির

বাজারে পতনের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতিবাচক প্রচার-প্রচারণাকে দায়ী করেন তিনি।

“আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির একটি বিষয় আছে। এর মধ্যে একটি পত্রিকায় লেখা হয়েছে এক সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বড় পদক্ষেপ আসছে। এটিও বাজারেও আতঙ্ক তৈরি করেছে।”

‘সিএসি’র প্রস্তাবিত নীতিমালায়, স্থানীয় সময় রাত ১০টা থেকে ভোর ছয়টা পর্যন্ত শিশুদের ইন্টারনেটে প্রবেশ বন্ধ করার বিষয়টিও উল্লেখ রয়েছে।